আর্টিকেল লেখার জন্য সেরা ২০টি টিপস

আপনারা যারা আর্টিকেল লিখে ইনকাম করতে চান তাদের জন্য আর্টিকেল লেখার জন্য সেরা ২০টি টিপস নিয়ে আলোচনা করব। আর্টিকেল লেখার কিছু নির্দিষ্ট নিয়ম রয়েছে অবশ্যই সেগুলো আর্টিকেল লেখার জন্য সেরা ২০টি টিপস এর মধ্যে আলোচনা করা হবে। অবশ্যই আর্টিকেল লিখে ইনকাম করতে চাইলে আর্টিকেল লেখার জন্য সেরা ২০টি টিপস সম্পর্কে জেনে নিন।

তাহলে চলুন দেরি না করে ঝটপট আর্টিকেল লেখার জন্য সেরা ২০টি টিপস সম্পর্কে জেনে নেওয়া যাক। উক্ত বিষয়টি জানতে হলে আপনাকে শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত মনোযোগ সহকারে পড়তে হবে।

সূচিপত্রঃ আর্টিকেল লেখার জন্য সেরা ২০টি টিপস

আর্টিকেলের বিষয় নির্বাচন করা

আজকে আর্টিকেলে যেহেতু আমরা আর্টিকেল লেখার জন্য সেরা ২০টি টিপস নিয়ে আলোচনা করছি সেহেতু আপনারা এখান থেকে আর্টিকেল লেখার সঠিক নিয়ম জানতে পেরে সঠিক নিয়মে আর্টিকেল লিখে টাকা ইনকাম করতে পারবেন। কারণ বর্তমান সময়ে আর্টিকেল লিখে ইনকাম করার অনেক মাধ্যম রয়েছে। আর্টিকেল লেখার জন্য সেরা ২০টি টিপস এর মধ্যে অন্যতম হলো আর্টিকেলের বিষয় নির্বাচন করা।

আরো পড়ুনঃ ২৩ টি আর্টিকেল লেখার নিয়ম - আর্টিকেল লিখে টাকা ইনকাম করার নিয়ম

আপনি কোন বিষয়ে আর্টিকেল লিখবেন এ বিষয়টি অনেক গুরুত্বপূর্ণ। আপনি যদি এমন একটি বিষয়ে আর্টিকেল লিখেন যে বিষয়ে গুগলে সার্চ করা হয় না। মানুষের কেমন কোন আগ্রহ নেই ওই বিষয়ের প্রতি তাহলে আপনার আর্টিকেলটি গুগলে র‍্যাঙ্ক হতে অনেক দেরি হবে। তাই আর্টিকেলের বিষয় নির্বাচন করা খুবই গুরুত্বপূর্ণ।

আর্টিকেলের বিষয় নির্বাচন করার ক্ষেত্রে আপনাকে অবশ্যই পাঠকের রুচির ওপর গুরুত্ব দিতে হবে। বর্তমান সময়ে মানুষ কোন বিষয়টি নিয়ে বেশি ভাবে সে বিষয়ে আপনাকে জানতে হবে। লেখা শুরু করার আগে প্রথমে আপনার নিজের পছন্দ লাগার বিষয়গুলো প্রাধান্য দিতে হবে এরপরে আপনার পাঠকের রুচির কথা চিন্তা করে আর্টিকেল লিখতে হবে।

সূচিপত্র আর্টিকেলের মধ্যে রাখা

আর্টিকেল সুন্দর করে লিখার এবং মানুষের কাছে আরো আকর্ষণীয় করে তোলার জন্য আর্টিকেলের মধ্যে সূচিপত্র রাখা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এক্ষেত্রে আর্টিকেলের সূচিপত্রটি প্রথমে রাখতে হবে। এখন বিষয় হলো সূচিপত্র তে আপনি কি রাখবেন। আপনার আর্টিকেলে এমন কিছু বিষয় রয়েছে যেগুলো আপনি লিখেছেন সে বিষয়গুলোর হেডিং ট্যাগ গুলোকে আর্টিকেলের মধ্যে রাখতে হবে।

যে আর্টিকেলের মধ্যে সূচিপত্র রয়েছে সাধারণত সেটি গুগলে র‍্যাঙ্ক হতে খুবই সাহায্য করে। আপনি যদি চান আপনার আর্টিকেল খুব তাড়াতাড়ি গুগলের র‍্যাংক হোক এবং আপনার আর্টিকেলে অনেক ক্লিক করুক তাহলে আপনাকে অবশ্যই আর্টিকেলের মধ্যে সূচিপত্র রাখতে হবে। আশা করি বিষয়টি সম্পর্কে একটা পরিষ্কার ধারণা পেয়েছেন।

আরো পড়ুন সেকশন যুক্ত করা

আমরা যখন কোন আর্টিকেল পড়ি তখন বিভিন্ন আর্টিকেলের মধ্যে দেখে থাকি আরো পড়ুন সেকশন। যেখানে অন্য একটি বিষয়ে পড়ার কথা বলা হয়েছে। আপনি যে সাইটে পোস্ট লিখছেন সেই সাইটের প্রতিটি পোস্টের মধ্যে এভাবে আরও পড়ুন সেকশন যুক্ত করতে হবে। এতে করে পাঠক এক পোস্ট থেকে তার যদি প্রয়োজন হয় তাহলে অন্য পোস্টে যেতে পারবে।

এর ফলে সবথেকে বেশি লাভবান হবে ওয়েবসাইটের মালিক। তাই আপনি যদি আপনার ওয়েবসাইটের বৃদ্ধি করতে চান এবং ভালোভাবে গুগোলের রেংক করাতে চান তাহলে আপনাকে অবশ্যই আপনার আর্টিকেলের মধ্যে আরো পড়ুন সেকশন রাখতে হবে। আর্টিকেলের মাঝখানে আরো পড়ুন সেকশন যুক্ত করতে হবে।

ফোকাস কিওয়ার্ড যুক্ত করা

ফোকাস কিওয়ার্ড হলো একটি আর্টিকেল এর হৃদপিণ্ড। ফোকাস কীওয়ার্ড ছাড়া কোন আর্টিকেল গুগোলে র‍্যাঙ্ক হতে পারে না। আপনি যে বিষয়ে আর্টিকেল লিখবেন সাধারণত ওই বিষয়টিকেই ফোকাস কিওয়ার্ড বলে। মনে করুন আপনি আম খাওয়ার উপকারিতা সম্পর্কে জানতে চান এখানে ফোকাস কিওয়ার্ড হলো আম খাওয়ার উপকারিতা।

আম খাওয়ার উপকারিতা এই ফোকাস কিওয়ার্ড টিকে আপনাকে আর্টিকেলের মধ্যে ১৫ বারের বেশি রাখতে হবে। যদি আপনি চান আপনার আর্টিকেল ভালোভাবে গুগোলে রেংক করুক তাহলে আপনাকে অবশ্যই ফোকাস কিওয়ার্ড ভালোভাবে ইমপ্লিমেন্ট করতে হবে। মানুষ যখন আম খাওয়ার উপকারিতা লিখে সার্চ করবে তখন আপনার আর্টিকেলটি সর্বপ্রথমে সামনে আসবে।

যদি আপনি আর্টিকেল লেখার সকল নিয়মকানুন মেনে লিখতে পারেন তাহলে অবশ্যই ফোকাস কীওয়ার্ড যুক্ত করা আর্টিকেলটি আপনার সার্চ এর প্রথমে আসবে। তাই ভালোভাবে মনোযোগ সহকারে ফোকাস কিওয়ার্ড যুক্ত করতে হবে।

আর্টিকেলের টাইটেল দেওয়া

একটা আর্টিকেলের টাইটেল কত শব্দের মধ্যে হতে হবে এই বিষয় নিয়ে অনেকেই জানতে চাই। সাধারণত আর্টিকেল টাইটেল যদি ছোট হয় তাহলে এটি গুগোলের রেংক হতে সাহায্য করে। এছাড়া আর্টিকেলের টাইটেল যদি অনেক বড় হয় তাহলে অনেক ক্ষেত্রেই এটি র‍্যাঙ্ক হয় না। তাই আপনাকে মনে রাখতে হবে আর্টিকেলের টাইটেল ৫-৯ শব্দের মধ্যে হতে হবে।

কারণ প্রতিটি ১০ জন পাঠকের মধ্যে ৮ জন পাঠক শুধুমাত্র পোস্টের টাইটেল পড়েই পোস্ট না পড়ে অন্য কোথাও চলে যায়। তাই আপনার টাইটেল হতে হবে আকর্ষণীয় এবং ছোট শব্দের। যেন আপনার আর্টিকেল এর টাইটেল পড়ে মানুষ আকর্ষিত হয় এবং আপনার আর্টিকেল পড়ার প্রতি তাদের আগ্রহ বাড়ে।

আর্টিকেলের ভূমিকা

আর্টিকেল লেখার জন্য সেরা ২০টি টিপস এর মধ্যে অন্যতম হলো আর্টিকেলের ভূমিকা দেওয়া। আজকের লেখা শুরু করার আগে আপনাকে আর্টিকেলের ভূমিকা দিতে হবে। এমন ভাবে ভূমিকা দিতে হবে যেন পাঠক আপনার ভূমিকা পড়ে বুঝতে পারে আপনার আর্টিকেলের মধ্যে কি রয়েছে। কিন্তু ভূমিকার মধ্যে সকল তথ্য দেওয়া যাবে না।

ভূমিকার মধ্যে শুধু পাঠকদের আকর্ষণ করার জন্য কিছু গুরুত্বপূর্ণ কথা বলতে হবে। যেন ভূমিকা পরে পাঠক আপনার আর্টিকেলের ভেতরে কি কি রয়েছে সে বিষয় সম্পর্কে একটা ধারণা পেতে পারে। ভূমিকা খুবই ছোট শব্দ হবে সর্বোচ্চ ১০০ শব্দের হতে হবে ভূমিকা। এর থেকে বড় ভূমিকা হলে পাঠকগণ অনেকেই বিরক্তবোধ হন।

ফিচার ইমেজ যুক্ত করা

আর্টিকেল লেখার জন্য সেরা ২০টি টিপস এর মধ্যে খুবই গুরুত্বপূর্ণ হলো ফিচার ইমেজ যুক্ত করা। আপনি কোন বিষয়ে আর্টিকেল লিখছেন সেই বিষয়ে একটি ছবি ডাউনলোড করতে হবে এর পরের সুন্দর করে সেটিকে এডিট মডিফাই করে ফিচার ইমেজ তৈরি করতে হবে। আমরা অনেকেই যে কোন ছবি দিয়ে দেই কিন্তু এভাবে কখনোই আর্টিকেল গুগলের র‍্যাঙ্ক হয় না।

অবশ্যই ফিচার ইমেজ হতে হবে আর্টিকেল সম্পর্কিত। আপনি যে বিষয়ে আর্টিকেল লিখবেন সেই বিষয়ের ছবি দিয়ে ফিচার ইমেজ তৈরি করতে হবে। পাঠক যেন ফিচার ইমেজ দেখে আপনার আর্টিকেলের বিষয়টি সম্পর্কে বুঝতে পারে। এভাবে আপনাকে ফিচার ইমেজ তৈরি করতে হবে। অবশ্যই কপিরাইট দেওয়া ছবি ডাউনলোড করা যাবে না।

প্যারাগ্রাফ আকারে লিখা

আর্টিকেল সুন্দর করে প্যারাগ্রাফ আকারে লিখতে হবে। আর্টিকেলের লাইন সঠিক করে না লিখলে আর্টিকেল দেখতে ভালো লাগে না। যার ফলে অনেকেই আর্টিকেল না পড়ে সেখান থেকে বের হয়ে যায়। তাই অবশ্যই একটা সুন্দর আর্টিকেল লিখতে হলে প্রথমেই আর্টিকেলটিকে প্যারাগ্রাফ আকারে লিখতে হবে। যেন আর্টিকেলের সকল লাইন সমান ভাবে থাকে।

আরো পড়ুনঃ ১১ টি উপায়ে আর্টিকেল লিখে আয় করার উপায় ২০২৩

অবশ্যই ৩ লাইন পরপর প্যারা তৈরি করতে হবে। যদি অনেক বেশি বড় লাইন থাকে তাহলে পাঠকগণ পড়তে অনেক বিরক্তবোধ করে। যদি ছোট ছোট লাইন করে অর্থাৎ প্যারা তৈরি করে আর্টিকেল লিখা যায় তাহলে সেটি দেখতে অনেক সুন্দর লাগে এবং পাঠকগণ পড়তে স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করেন। তাই আর্টিকেল লেখার সময় প্যারা আকারে লিখতে হবে।

ব্যাকরণ ঠিক রাখা

অনেক সময় আমাদের আর্টিকেলের ভাষা এবং ব্যাকরণ ঠিক থাকে না। একটি আর্টিকেল মানানসই ভাবে লিখার জন্য এবং পাঠকগণ যেন আর্টিকেল পড়ে উপকৃত হয় সেই জন্য ব্যাকরণগতভাবে আর্টিকেল লেখা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। আর্টিকেলে যদি ব্যাকরণগতভাবে ঠিক না থাকে তাহলে আর্টিকেল পড়তে ভালো লাগবে না। যার ফলে পাঠকগণ সাইট থেকে বের হয়ে যাবে।

আর্টিকেল লেখার সময় আপনাকে অবশ্যই মনোযোগ সহকারে দেখতে হবে ব্যাকরণ গত ঠিক আছে কিনা। যদি কোথাও ব্যাকরণ এর ভুল থাকে তাহলে সেটিকে তাড়াতাড়ি ঠিক করতে হবে।

বানান সঠিক ভাবে লিখা

আর্টিকেলের মধ্যে যদি বানান ভুল থাকে তাহলে এটি খুবই দৃষ্টিকোচর হয়। তাই আর্টিকেল লেখার পরে ভালোভাবে আর্টিকেলটিকে পড়ে নিতে হবে। যদি আর্টিকেলের মধ্যে কোথাও বানান ভুল থাকে তাহলে সেটিকে ঠিক করতে হবে। কারণ বানান ভুল থাকলে অনেক সময় আর্টিকেল পড়তে ভালো লাগে না এবং বানান ভুল থাকলে পাঠকগণ বিরক্ত হন। তাই অবশ্যই আর্টিকেল লিখার সময় আমাদেরকে বানান ঠিক আছে কিনা সেই বিষয়ে লক্ষ্য রাখতে হবে।

পয়েন্ট সহকারে লিখা

আর্টিকেল গুগোলের রেংক করার জন্য আর্টিকেলের মধ্যে কিছু লেখা পয়েন্ট আকারে লিখতে হবে। কিছু বিষয় রয়েছে যেগুলো পয়েন্ট আকারে লিখতে হয়। অবশ্যই সেগুলোকে পয়েন্ট আকারে লিখতে হবে। কারণ আর্টিকেলের মধ্যে থাকা পয়েন্টগুলো আর্টিকেলটিকে গুগলের রেংক হতে অনেক সাহায্য করে থাকে। তাই আর্টিকেল লেখার সময় আমাদের এই বিষয়টি লক্ষ্য রাখতে হবে যেন আর্টিকেল এর মধ্যেখানে পয়েন্ট অথবা নাম্বারিং আকারে লেখা হয়।

সাব হেডিং অথবা হেডিং ট্যাগ ব্যবহার করা

সব হেডিং এবং হেডিং ট্যাগ আর্টিকেল লেখার জন্য সেরা ২০টি টিপস এর মধ্যে অন্যতম একটি। অবশ্যই আর্টিকেলের মধ্যে সাবহেডিং ট্যাগ অথবা হেডিং ট্যাগ ব্যবহার করতে হবে। সাব হেডিং ট্যাগ এবং হেডিং ট্যাগ যেকোনো আর্টিকেল কে গুগোলে র‍্যাঙ্ক করতে সাহায্য করে। তাই আর্টিকেলের মধ্যে অবশ্যই আমাদেরকে সাব হেডিং ট্যাগ ব্যবহার করতে হবে।

ইউনিক আর্টিকেল লেখা

আমরা অনেকে আর্টিকেল লেখার সময় দেখে দেখে কপি করে আর্টিকেল লিখি। যদি কপি করে আর্টিকেল লিখা হয় তাহলে এটি আর্টিকেলের জন্য খুবই ক্ষতিকর বিশেষ করে ওয়েবসাইটের জন্য। তাই কখনো দেখে দেখে আর্টিকেল লিখা যাবে না। আর্টিকেল লিখতে হবে ইউনিক ভাবে। আপনি অন্য কোথাও ধারণা নিয়ে একটি আর্টিকেল লিখতে পারেন।

কিন্তু হুবহু ওই আর্টিকেলে যা রয়েছে আপনি সেই বিষয়গুলো লিখতে পারবেন না। আপনাকে আপনার মত করে সাজিয়ে গুছিয়ে এরপরে এডিট মডিফাই করে লিখতে হবে। যদি আর্টিকেল ইউনিক না হয় তাহলে আর্টিকেলটি গুগলের রেংক করবে না সহজে। তাই সবসময় আর্টিকেল লেখার সময় একটি সুন্দর ইউনিক আর্টিকেল লিখতে হবে।

বড় করে আর্টিকেল লেখা

আর্টিকেল লেখার সময় অবশ্যই বড় করে আর্টিকেল লিখতে হবে। আর্টিকেলের দৈর্ঘ্য যেন বড় হয় সেদিকে অবশ্যই খেয়াল রাখতে হবে। কারণ ছোট আর্টিকেল গুগলের র‍্যাঙ্ক হতে অনেক সময় নেই। একটি আদর্শ আর্টিকেল ১০০০ শব্দের হতে হবে। এর থেকে যত বেশি শব্দ লেখা যায় তত ভালো। কিন্তু ১০০০ শব্দের নিচে আর্টিকেল লিখা যাবে না।

আর্টিকেলের সঠিক তথ্য দেওয়া

আর্টিকেল লেখার জন্য সেরা ২০টি টিপস এর মধ্যে সবথেকে গুরুত্বপূর্ণ হলো আর্টিকেলের মধ্যে সঠিক তথ্য দিতে হবে। আমরা অনেকেই আর্টিকেলের মধ্যে মনগড়া তথ্য দিয়ে থাকি কিন্তু এটা আমাদের ওয়েবসাইট এর জন্য খুবই ক্ষতিকর। আপনাকে সঠিকভাবে যাচাই-বাছাই করে এবং গবেষণা করে সঠিক তথ্য আর্টিকেলের মধ্যে দিতে হবে।

যদি পাঠক আপনার আর্টিকেল পড়ে সঠিক তথ্য না পায় তাহলে পাঠক কখনো ওয়েবসাইটে আসতে চাইবে না। তাই আপনাকে সবসময় আর্টিকেলের মধ্যে সঠিক তথ্য দেওয়ার চেষ্টা করতে হবে। আপনি বিভিন্ন জায়গা থেকে ধারণা নিয়ে এরপরে সঠিক তথ্য দিবেন।

কনটেন্ট এর ওপর গবেষণা করা

আপনি কোন বিষয়ে এর ওপর কনটেন্ট লিখবেন তার ওপর অবশ্যই গবেষণা করতে হবে। আপনি যদি কনটেন্ট এর ওপর গবেষণা করেন তাহলে খুব সহজেই আপনার আর্টিকেল গুগলের প্রথম পেজে র‍্যাংক হবে। তাই আপনি যদি চান আপনার আর্টিকেল ভালোভাবে গুগলে র‍্যাংক হোক তাহলে আপনাকে অবশ্যই কনটেন্ট এর ওপর গবেষণা করতে হবে।

ভালোভাবে রিভিশন দেওয়া

আর্টিকেল সম্পূর্ণ লেখা শেষ হয়ে যাওয়ার পর ভালোভাবে আর্টিকেলটিকে রিভিশন দিতে হবে। অনেক সময় আমাদের টাইপিং মিসটেকের কারণে বানান ভুল অথবা ব্যাকরণগত ভুল হয়ে থাকে। এই ভুলগুলোর কারণে অনেক সময় ওয়েবসাইট থেকে পাঠকের সংখ্যা কমে যায়। তাই সম্পূর্ণ আর্টিকেল লেখা শেষ হওয়ার পরে আর্টিকেল থেকে ভালোভাবে রিভিশন দিতে হবে।

আরো পড়ুনঃ বাংলা আর্টিকেল লিখে আয় পেমেন্ট বিকাশে মাসে ১৫০০০

যদি কোথাও কোন ধরনের বানান ভুল থাকে তাহলে সেটিকে সঠিক করতে হবে। এছাড়া আর্টিকেলের মধ্যে দাড়ি কমা জিজ্ঞাসা চিহ্ন সঠিকভাবে আছে কিনা? কোথায় আছে এবং কোথায় দিতে হবে এ বিষয়গুলো সম্পর্কে লক্ষ্য রাখতে হবে। তাই ভালোভাবে রিভিশন দিতে হবে।

আমাদের শেষ কথাঃ আর্টিকেল লেখার জন্য সেরা ২০টি টিপস

প্রিয় পাঠক গন আজকের এই আর্টিকেলে আর্টিকেল লেখার জন্য সেরা ২০টি টিপস সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করেছি। আপনি যদি আর্টিকেল লিখে ইনকাম করতে চান এবং আপনাকে সঠিকভাবে সঠিক নিয়মে আর্টিকেল লিখতে হবে। সেই জন্য উপরে অনেকগুলো টিপস দিয়েছি আপনি যদি উক্ত টিপস গুলো মেনে আর্টিকেল লিখতে পারেন তাহলে পনার আর্টিকেল গুগলের র‍্যাঙ্ক হবে।

আপনি যদি শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত মনোযোগ সহকারে পড়ে থাকেন তাহলে আশা করি উক্ত বিষয়গুলো সম্পর্কে জানতে পেরেছেন। যদি না পড়ে থাকেন তাহলে অবশ্যই শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত মনোযোগ সহকারে পড়ে নিন ধন্যবাদ।২০৭৯১

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

এই ওয়েবসাইটের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url