কোন আইডি দিয়ে বিকাশ একাউন্ট খোলা তা জানার উপায়

কোন আইডি দিয়ে বিকাশ একাউন্ট খোলা তা জানার উপায় এ বিষয়ে জানতে ইচ্ছুক থাকেন তাহলে আজকের এই আর্টিকেলটি আপনার জন্য। আমরা অনেকে বিকাশ একাউন্ট খোলার পরে ভুলে যায় যে কোন আইডি দিয়ে একাউন্ট খুলেছি তখন অনেকেই কোন আইডি দিয়ে বিকাশ একাউন্ট খোলা তা জানার উপায় এ সম্পর্কে জানতে চাই। চলুন তাহলে কোন আইডি দিয়ে বিকাশ একাউন্ট খোলা তা জানার উপায় সম্পর্কে জেনে নিন।

টাকা লেনদেনের ক্ষেত্রে বিকাশ ভরসাযোগ্য মাধ্যম। তাই প্রতিনিয়তই অনেক মানুষ বিকাশ একাউন্ট খুলে থাকেন তার ভিতরে কিছু মানুষ অ্যাকাউন্ট খুলে ভুলে যান যে কোন আইডি দিয়ে তা খুলেছেন এবং বিভিন্ন জায়গায় কোন আইডি দিয়ে বিকাশ একাউন্ট খোলা তা জানার উপায় এ সম্পর্কে বিস্তারিত খুঁজতে থাকেন। চলুন তাহলে আর দেরি না করে কোন আইডি দিয়ে বিকাশ একাউন্ট খোলা তা জানার উপায় এ সম্পর্কে বিস্তারিত জানা যাক।

পেজ সূচিপত্রঃ কোন আইডি দিয়ে বিকাশ একাউন্ট খোলা তা জানার উপায়

ভূমিকা

বিকাশ হল ব্রাক ব্যাংক, যুক্তরাষ্ট্র ভিত্তিক মানি ইন মোশন বিশ্ব ব্যাংক গ্রুপের অন্তর্গত ইন্টারন্যাশনাল ফিনান্স কর্পোরেশন, বিল এন্ড মিলিন্ডা গেটস ফাউন্ডেশন এবং অ্যাঁন্ড ফ্রিল্যান্সার এর যৌথ মালিকানাধীন প্রতিষ্ঠান। মোবাইল ব্যাংকিং এর কারণে জনপ্রিয়তার শীর্ষ অবস্থান করছে বিকাশ। বিকাশ একাউন্ট খোলার নিয়ম অত্যন্ত সহজ একজন গ্রাহক বিকাশে ব্যবহার করে নতুন বিকাশ একাউন্ট খুলতে পারেন এছাড়াও বিকাশের ওয়েবসাইট থেকেও ঘরে বসে বিকাশ একাউন্ট খোলা যায় এবং বিকাশ সম্পর্কিত সকল তথ্য পাওয়া যায়। কোন আইডি দিয়ে বিকাশ একাউন্ট খোলা তা জানার উপায় সম্পর্কে জানতে আর্টিকেলটি শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত আমাদের সাথে থাকুন।

কোন আইডি দিয়ে বিকাশ একাউন্ট খোলা তা জানার উপায়

বিকাশ বাংলাদেশের সবচেয়ে বেশি ব্যবহৃত মোবাইল ব্যাংকিং ব্যবস্থা। বিকাশ একাউন্ট হ্যাক হলে, পিন কোড ভুলে গেলে বা বিকাশ বন্ধ করতে চাইলে জানা থাকতে হয় বিকাশ একাউন্ট কোন আইডি দিয়ে খোলা। এ কারণে অনেকে বিভিন্ন জায়গায় কোন আইডি দিয়ে বিকাশ একাউন্ট খোলা তা জানার উপায় এ সম্পর্কে বিস্তারিত খুঁজতে থাকে। নতুন বিকাশ অ্যাকাউন্ট খুলতে গেলে এনআইডি কার্ডের দরকার পরে আপনার এনআইডিতে যদি বিকাশ একাউন্ট খোলা থাকে তাহলে পরবর্তীতে উক্ত এনআইডি দিয়ে নতুন করে বিকাশ একাউন্ট করলে ঝামেলায় পড়বেন।

আর আপনার পূর্বের বিকাশ একাউন্ট কোন আইডি দিয়ে খোলা, একটি এনআইডি দিয়ে কয়টি বিকাশ খোলা যায় বিকাশ একাউন্ট বন্ধ করে সেই এনআইডি কার্ড দিয়ে নতুন একাউন্ট খোলা যাবে কি সে সম্পর্কে আমরা আলোচনা করব। আপনার বিকাশ একাউন্ট কোন আইডি দিয়ে খোলা এটি জানতে হলে নিকটস্থল বিকাশ কাস্টমার পয়েন্টে যেতে হবে। এরপরে বিকাশ পয়েন্ট এ কর্মরত অফিসার কে আপনার বিকাশ একাউন্টে তথ্য প্রদান করবেন। সঠিক এবং নির্ভর তথ্য যাচাই-বাছাই করার পরে তারা আপনার বিকাশ একাউন্টটি কোন আইডি দিয়ে খোলা তা জানতে পারবে। 

কিভাবে জানব আমার বিকাশ একাউন্ট কোন আইডি দিয়ে খোলা

কোন আইডি দিয়ে বিকাশ একাউন্ট খোলা তা জানার উপায় এ বিষয়ে এখন বিস্তারিত আলোচনা করা যাক। বিকাশ হেল্প সেন্টার কল করলে তারা প্রথমে জানতে চাই আপনার বিকাশে মালিকানার তথ্য মালিকানা নিশ্চিত না হলে বিকাশ হেল্প সেন্টার থেকে কোন তথ্য প্রদান করবে না। তাহলে একাউন্টের সমস্যার সমাধানে কিভাবে জানতে পারবেন বিকাশ একাউন্ট কার নামে খোলা। এই সমস্যা নিকটস্থল বিকাশ গ্রাহক সেবা কেন্দ্রে গিয়ে সমাধান পাওয়া যায় না কিন্তু বর্তমানে ব্র্যাক ব্যাংক, এশিয়া ও ইসলামী ব্যাংকের ইন্টারনেট ব্যাংকিং অ্যাপ এর মাধ্যমে বিকাশ কোন আইডি দিয়ে খোলা তা জানা যায়। তবে ইসলামী ব্যাংকের CellFin অ্যাপ দিয়ে ব্যাংক একাউন্ট না থাকলেও বিকাশের মালিকানা তথ্য জানা যায়।
কোন আইডি দিয়ে বিকাশ একাউন্ট খোলা তা জানার উপায় হলো-
  1. প্রথমে গুগল প্লে-স্টোরে CellFin লিখে সার্চ করুন। এবং তা ইন্সটল করুন।
  2. এরপর এটি ওপেন করুন এরপর আপনার এই অ্যাপে একাউন্ট না থাকলে রেজিস্টার এ ক্লিক করুন। ইউটিউবে এ বিষয়ে অনেক ভিডিও পাওয়া যায় সে তথ্য অনুযায়ী অ্যাকাউন্ট খুলে নিন তারপর লগইন করুন।
  3. সেলফিন অ্যাপ এ রেজিস্টার করতে কোন ব্যাংক অ্যাকাউন্টের তথ্য লাগে না। অ্যাপটি ওপেন করে আপনার মোবাইল নাম্বার এবং একটি পাসওয়ার্ড দিয়ে ভেরিফিকেশন করার মাধ্যমে একাউন্ট রেজিস্টার করতে পারেন। বিস্তারিত জানতে ইউটিউব দেখতে পারেন।
  4. আপনার সেলফিন অ্যাকাউন্টে যে মোবাইল নাম্বারের পিন দিয়ে একাউন্ট খুলেছিলেন তা দিয়ে লগইন করুন।
  5. সেলফিন অ্যাপে লগইন করার পর হোম পেজ অনেকগুলো অপশন দেখতে পাবেন।
  6. এখান থেকে ফান্ড ট্রাস্ট অপশনে ক্লিক করুন।
  7. তারপরে বিকাশের একটি লোগো আসবে সেটি সিলেক্ট করুন।
  8. এবার সেই বিকাশ একাউন্টের তথ্য জানতে চান সেই বিকাশ নাম্বার এখানে লিখুন এবং নেক্সটে ক্লিক করুন।
  9. ব্যাস আপনার বিকাশ একাউন্ট কোন আইডি দিয়ে খোলা তার নাম এখানে দেখানো হবে এবং উপরের প্রোফাইল অপশনে ক্লিক করে আপনি আরো অন্যান্য তথ্য জানতে পারবেন ওই বিকাশ একাউন্ট সম্পর্কে।

বিকাশ অ্যাকাউন্ট খোলার সুবিধা

ইতিমধ্যে আমরা জেনেছি কোন আইডি দিয়ে বিকাশ একাউন্ট খোলা তা জানার উপায় সম্পর্কে। এবার জানতে পারবেন বিকাশ একাউন্ট খোলার সুবিধা সম্পর্কে। বিকাশের মাধ্যমে খুব সহজেই আমরা টাকা লেনদেন করতে পারি এবং বিকাশ হল বাংলাদেশের একমাত্র ভরসাযোগ্য মাধ্যম টাকা লেনদেনের। বর্তমানে একটি বিকাশ একাউন্ট থাকার রয়েছে নানাবিধ সুবিধা ঘরে বসে বিকাশ অ্যাকাউন্ট খুলে ভোগ করা যাবে বিকাশের সকল সুবিধা।

বিকাশ এখন খোলার সুবিধা হল-
  1. টাকা জমা করা- বিকাশ একটি ডিজিটাল ওয়ালেট হিসেবে কাজ করে। ব্যাংক বিহীন ক্যাশ সিস্টেম হওয়ায় বিকাশে টাকা জমা করার প্রসেসটি অত্যন্ত সহজ।
  2. টাকা পাঠানো- অবশ্যই বিকাশ ব্যবহার করে টাকা আদান প্রদান করা যায় যেকোনো সময় যেকোন স্থান থেকে দেশের অন্যপ্রান্তে খুব সহজে টাকা পাঠানো যায় বিকাশ ব্যবহার করে।
  3. টাকা তোলা- বিকাশ একাউন্টে থাকা টাকা যে কোন সময় এজেন্ট এর কাছ থেকে ক্যাশ আউট করা যায় এছাড়াও ব্র্যাক ব্যাংক এটিএম থেকেও বিকাশে টাকা তোলা যায়।
  4. মোবাইল রিচার্জ- বিকাশ একাউন্ট থেকে খুব সহজে মোবাইলে রিচার্জ করা যায় মোবাইল রিচার্জের ক্ষেত্রে কোন ফি প্রযোজ্য নয়। অর্থাৎ বাড়তি কোনো ফি ছাড়া বিকাশ হতে মোবাইল রিচার্জ করা যায়।
  5. কেনাকাটা- বিভিন্ন পণ্য কেনাকাটা ও সেবার মূল্য খুব সহজে বিকাশে পরিশোধ করা যায় এছাড়াও ইন্টারনেট হতে যেকোনো কেনাকাটার ক্ষেত্রে বিকাশ পে করা যায়।
  6. অন্যান্য- বিকাশ ব্যবহার করে বিদেশ থেকে রেমিট্যাক্স গ্রহণ, বিদ্যুৎ বিল পরিশোধ ও যানবাহনের টিকেট কেনার মত আরও অনেক সুবিধা উপভোগ করা যায়।
  7. বিকাশ অফার- বিকাশের সব সময় বিভিন্ন অফার বোনাস ও ক্যাশব্যাক ক্যাম্পেইন চলতে থাকে।

বিকাশ একাউন্ট খোলার নিয়ম

আপনারা হয়তো কিছুটা হলে বুঝতে পেরেছেন কোন আইডি দিয়ে বিকাশ একাউন্ট খোলা তা জানার উপায় সম্পর্কে। এবার আলোচনা করবো বিকাশ এখন খোলার নিয়ম সম্পর্কে। মোবাইল ব্যাংকিং এর বদলে জনপ্রিয়তার শীর্ষে অবস্থান করছে বিকাশ। বিকাশ একাউন্ট খোলার নিয়ম অত্যন্ত সহজ। একজন গ্রাহক বিকাশ অ্যাপ ব্যবহার করে নতুন বিকাশ অ্যাকাউন্ট খুলতে পারেন এছাড়া বিকাশের ওয়েবসাইট থেকেও ঘরে বসে বিকাশ একাউন্ট খোলা যায়। এছাড়াও বিকাশ এজেন্ট কিংবা কাস্টমার কেয়ারে গিয়েও বিকাশ একাউন্ট খোলা যায়। বর্তমানে একটি বিকাশ একাউন্ট থাকা রয়েছে নানাবিদ সুবিধা, ঘরে বসে বিকাশ একাউন্ট খুলে উপভোগ করা যাবে বিকাশের সকল সুবিধা। চলুন এবার জেনে নেই কিভাবে বিকাশ অ্যাকাউন্ট খুলতে হবে।
বিকাশ অ্যাকাউন্ট খুলতে যা যা লাগে-
  1. বিকাশ অ্যাপ ডাউনলোড।
  2. একটি এক্টিভ মোবাইল নাম্বার।
  3. ইন্টারনেট কানেকশন।
  4. বিকাশ অ্যাপ ইন্সটল করা স্মার্টফোন।
  5. জাতীয় পরিচয় পত্র (এনআইডি কার্ড)।
  6. এক কপি পাসপোর্ট সাইজের ছবি (এজেন্টের ক্ষেত্রে)।
বিকাশ একাউন্ট খোলার নিয়ম-
  1. বিকাশ অ্যাপ ওপেন করে "লগ ইন/রেজিস্ট্রেশন" বাটনে ট্যাপ করুন।
  2. এরপরে পেজে যে নাম্বার দিয়ে বিকাশ একাউন্ট খুলতে চান সে নাম্বারটি প্রদান করে পরবর্তী বাটনে ট্যাপ করুন।
  3. এরপর আপনার মোবাইল নাম্বারটির অপারেটর সিলেক্ট করে পরবর্তী বাটনে ট্যাপ করুন।
  4. এরপর আপনার মোবাইল নাম্বারটি যাচাই করতে আপনার প্রদত্ত নাম্বার একটি ওটিপি কোড পাঠানো হবে। উল্লেখ্য যে, যে ফোনে বিকাশ খুলছেন সে ফোনেই সিমটি এক্টিভ থাকতে হবে।
  5. ওটিপি কোড এর মেসেজ আসার সাথে সাথে সক্রিয়ভাবে করতে বিকাশ অ্যাপ গ্রহণ করে নিবে।
  6. কোড চলে আসলে "কনফার্ম করুন" এ ট্যাব করুন।
  7. এরপর জাতীয় পরিচয় পত্র অর্থাৎ এনআইডি কার্ড এর ওপরে পৃষ্ঠার ছবি তুলে সাবমিট করে "সাবমিট করুন" এ বাটনে ট্যাপ করুন।
  8. এরপর ওপর পৃষ্ঠার ছবি তুলে আবার "সাবমিট করুন" এ বাটনে ট্যাপ করুন।
  9. আপনার আইডি কার্ডের তথ্য সমূহের সঠিকভাবে বিকাশ গ্রহণ করছে কিনা তা নিশ্চিত করুন। এবার আপনার লিঙ্গ, পেশা, মাসিক আয়, আয়ের উৎস সিলেক্ট করে এগিয়ে যান।
  10. এরপর সাবমিটকৃত এনআইডি কার্ডে যার ছবি আছে তাকে ফোনে একটি সেলফি তুলতে হবে যা দ্বারা আইডেন্টি ভেরিফিকেশন হবে।
  11. চেহারার ছবি তুলে সাবমিট করুন।
  12. এবার বিকাশ থেকে কনফার্মেশন এসএমএস পাবেন।
  13. বিকাশ অ্যাপ এ প্রবেশ করুন "লগ ইন/রেজিস্ট্রেশন" বাটনে ট্যাপ করুন।
  14. এবার যে নাম্বার দিয়ে বিকাশ একাউন্ট খুলছেন সেটি প্রদান করুন অপারেটর সিলেক্ট করুন।
  15. এবার এসএমএসে প্রাপ্ত কোর্ট প্রদান করুন।
  16. এবার আপনার বিকাশ একাউন্টের জন্য একটি পিন সেট করুন।
  17. নতুন পিন কনফার্ম করার পর ফোন নাম্বার ও পিন দ্বারা বিকাশ অ্যাপ লগইন করুন।
  18. এবার চাইলে বিকাশ একাউন্টে আপনার নাম ও ছবি যুক্ত করতে পারবেন যা লেনদেনের ক্ষেত্রে অন্যরা দেখতে পাবে।

একটি এনআইডি দিয়ে কয়টি বিকাশ একাউন্ট খোলা যায়

আমাদের আজকের আর্টিকেলের আলোচ্য বিষয় ছিল কোন আইডি দিয়ে বিকাশ একাউন্ট খোলা তা জানার উপায় সম্পর্কে। এবার জানতে পারবেন একটি এনআইডি দিয়ে কয়টি বিকাশ একাউন্ট খোলা যায় সে সম্পর্কে। বিকাশ একটি অত্যন্ত সুরক্ষিত মোবাইল ব্যাংকিং ব্যবস্থা। তাই সাধারণভাবে একটি এনআইডি দিয়ে একটি বিকাশ একাউন্ট খোলা যায়। বিকাশ আপনাকে কখনো একটি এনআইডি কার্ড দিয়ে একাধিক অ্যাকাউন্ট খোলার সুযোগ দেয়না। 

এতে লেনদেন ও অন্যান্য অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ড সুরক্ষিত থাকে। আপনি চাইলে একটি এনআইডি দিয়ে তৈরি করতে পারেন দুইটি বিকাশ একাউন্ট তবে তা থেকে বিরত থাকায় উত্তম আপনি এর কারণে ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারেন। কারণ বিকাশ নিজের সেবা ভোগীদের সুরক্ষা প্রদানের জন্য অনেক বেশি সতর্ক অবলম্বন করে। একটি এনআইডি কার্ড দিয়ে একাধিক অ্যাকাউন্ট তাদের নজরে পড়লে তারা নক করে দিবে এবং হেড অফিসের জবাবদিহি করার মাধ্যমে আপনার একাউন্ট ফেরত আনতে হবে।

কিন্তু আপনার একাধিক অ্যাকাউন্ট থাকলে যে কোন একটি একাউন্ট পরবর্তীতে বাদ দিতে হবে তাই এ ধরনের প্রচেষ্টা থেকে বিরত থাকুন। কিন্তু বিকাশ একাউন্ট বন্ধ করে সেই এনআইডি কার্ড দিয়ে নতুন অ্যাকাউন্ট খোলা যাবে। আপনি যদি জানেন আপনার বিকাশ একাউন্ট কোন আইডি দিয়ে খোলা তাহলে সেই আইডিটি বন্ধ করে একটি এনআইডি কার্ড দিয়ে নতুন বিকাশ একাউন্ট খুলতে পারেন। বিকাশ একাউন্টে নিরাপত্তা জনিত সমস্যা কিংবা একই আইডি কার্ড দিয়ে অন্য সিমে একাউন্ট খোলার প্রয়োজন হতে পারে অথবা আপনার বিকাশ একাউন্ট এর পিনটি অন্য কারো রেজিস্টার করা হলে আপনার সিম অ্যাকাউন্ট খুলতে চাইলে পুরাতন অ্যাকাউন্টটি ডিলিট করতে হয়।
নতুন একাউন্ট রেজিস্টার কিভাবে করে-
  1. প্রথমে বিকাশ একাউন্ট কোন আইডি দিয়ে খোলা তা জানতে হবে। যার আইডি কার্ড তাকে সাথে নিয়ে নিকটস্থ বিকাশ গ্রাহক সেবা কেন্দ্র যেতে হবে।
  2. আপনার প্রয়োজনীয় তথ্যাদি আইডি কার্ড, বিকাশ ব্যবহৃত সিম নিয়ে যেতে হবে।
  3. সেখানে আপনার অ্যাকাউন্ট বন্ধ করার কারণ সম্পর্কে বলতে হবে ।
  4. অ্যাকাউন্টের মালিকানার সঠিক তথ্য দিতে হবে তারপর আপনার অ্যাকাউন্টটি তারা যাচাই করে বন্ধ করে দিবে।
  5. আপনার আইডি কার্ড দিয়ে করা বিকাশ একাউন্ট বন্ধ হয়ে গেলে আপনি বিকাশ অ্যাপের মাধ্যমে নিজেই নতুন একাউন্ট রেজিস্টার করতে পারেন।
আশা করি আজকের এই আর্টিকেলটি পড়ে আপনারা খুব সহজেই বুঝতে পেরেছেন কোন আইডি দিয়ে বিকাশ একাউন্ট খোলা তা জানার উপায় এ সম্পর্কে। আর্টিকেলটি পরে যদি আপনারা উপকৃত হয়ে থাকেন তাহলে আর্টিকেলটি আপনার বন্ধুদের মাঝে শেয়ার করতে পারেন এবং তাদেরকেও পড়ার সুযোগ করে দিতে পারেন। এরকম সুন্দর সুন্দর টিপস পেতে আমাদের ওয়েবসাইট ভিজিট করতে পারেন। আর্টিকেলটি সম্পন্ন করার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ। ২৪১৪১

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

এই ওয়েবসাইটের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url